আমরা আপনাদের জন্য এনেছি খাঁটি গাওয়া ঘি, যা তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে, সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ ও সুগন্ধময়। প্রতিটি ফোঁটায় রয়েছে প্রকৃত ঘিয়ের স্বাদ, যা আপনার খাবারে যোগ করবে অনন্য মিষ্টতা ও পুষ্টি।
এই ঘি শুধুমাত্র রান্নার স্বাদ বাড়ায় না, এটি শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে। সম্পূর্ণ রাসায়নিক মুক্ত ও বিশুদ্ধ এই গাওয়া ঘি সুস্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী।
সংগ্রহ করা দুধ থেকে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় সতর্কতার সাথে তৈরি হয় মাখন। স্থানীয় অভিজ্ঞ কারিগররা শত বছরের ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিতে এই মাখন ঘুঁটিয়ে ঘি প্রস্তুত করেন, যা ঘ্রাণ ও স্বাদে অনন্য।
এই খাদ্য দ্রব্য নিত্য দরকারী সংগ্রহ করা হয় নাই, যা স্থানীয় অধিবাসীরা যত্ন সহকারে গ্রহীত পরিবারের মাধ্যমে সংগ্রহ করা জ্ঞান নিয়ে তৈরি করেন হয়।
আমাদের বিশেষ সংরক্ষণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঘিয়ের স্বাদ, ঘ্রাণ ও পুষ্টিগুণ দীর্ঘদিন ধরে অটুট থাকে। ঘি সংরক্ষণের প্রতিটি ধাপে স্বাস্থ্যকর ও পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা হয়, যেন আপনি পান একদম খাঁটি স্বাদ।
আমাদের ঘি কোনো ধরনের কেমিক্যাল বা সংরক্ষণশূন্য উপাদান ছাড়াই সরাসরি আপনার হাতে পৌঁছে যায়। স্বাস্থ্যসম্মত প্যাকেজিংয়ে নিশ্চিত করা হয় বিশুদ্ধতা, যেন আপনার পরিবার পায় নিরাপদ ও আসল গাওয়া ঘি।
ননি ঘি তৈরি হয় খাঁটি দুধ থেকে সরাসরি মাখন বা ননি আলাদা করে। এটি সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক এবং স্বাস্থ্যসম্মত প্রক্রিয়ায় প্রস্তুত করা হয়। মাখনকে ধীরে ধীরে জ্বাল দিয়ে এর জলীয় অংশ ও দুধের কঠিন উপাদান সরিয়ে ফেলা হয়, ফলে ননি দিয়ে তৈরি ঘি হয় সম্পূর্ণ খাঁটি ও পুষ্টিকর যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি ও ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক। এটি ল্যাকটোজমুক্ত, তাই ল্যাকটোজ অ্যালার্জি থাকা ব্যক্তিদের জন্য উপযোগী।
স্বর দিয়ে তৈরি ঘি মূলত জ্বাল দেওয়ার পর দুধের উপরের স্তর বা স্বর থেকে প্রস্তুত করা হয়, যা স্বাভাবিকভাবে মাখনের মতো স্বাদ ও পুষ্টিগুণ ধরে রাখতে পারে না। স্বর দিয়ে তৈরি ঘি-এর মধ্যে প্রোটিন ও অন্যান্য উপাদানের মান অনেকাংশে কমে যায়। এতে পুষ্টির পরিমাণ কিছুটা কম থাকে এবং ফ্যাটের গুণগত মান ননির ঘির তুলনায় কম। এছাড়া, এতে ল্যাকটোজের কিছু অংশ থেকে যেতে পারে, যা ল্যাকটোজ-অ্যালার্জি থাকা ব্যক্তিদের জন্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
ঘি-তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন A, D, E এবং K থাকে, যা আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে। এছাড়া, এটি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সরবরাহ করে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ঘি-তে থাকা ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা স্মৃতিশক্তি ও মানসিক কর্মক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক।
প্রতিদিন মাত্র ৩ চামচ ঘি গ্রহণ করলে জয়েন্টের ব্যথা ও সমস্যা হ্রাস পেতে পারে। এতে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান হাড় ও জয়েন্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
Founder & CEO
Agriculturist Abdullah Al Mahmud
Co-Founder & Director
Agriculturist Kamrun Nahar